ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা

ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা যেন প্রকৃতির এক মধুর আশীর্বাদ যা, আমাদের শরীরের প্রতিটি শিরায় সজীবতা এনে দেয়। এই ফলের প্রতিটি কামড় যেন প্রকৃতির এক মধুর দান, যা আমাদের স্বাস্থ্যকে

ড্রাগন-ফল-খাওয়ার-উপকারিতা

রক্ষা করে ও রোগ প্রতিরোধ করে।এর প্রতিটি অংশে লুকিয়ে থাকা পুষ্টিগুণ আমাদের শরীরকে শক্তি যোগায় এবং আমাদের ত্বক ও মন কে করে তোলে আরো দীপ্তিময়। চলুন মুল পোস্ট এ যাওয়া যাক।

পোস্ট সূচীপত্রঃ ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা

ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা

ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা অনেক রয়েছে, যেগুলো আমাদের শরীরের সামগ্রিক সুস্থতায় সহায়ক হতে পারে। নিম্নের ড্রাগন ফল খাওয়ার  পুষ্টি গুণ ও উপকারিতা আলোচনা করা হলোঃ

প্রতি ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণঃ

  • প্রায় ৫০ থেকে ৬০ ক্যালোরি 
  • ১ থেকে ২ গ্রাম প্রোটিন 
  • ৩ গ্রাম ফাইবার
  • দৈনিক প্রয়োজনীয়তার ৩৪ থেকে ৪০%ভিটামিন সি
  • দৈনিক প্রয়োজনীয়তার প্রায় ১০% ম্যাগনেসিয়াম

উপকারিতাঃ ড্রাগন ফল খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে, যা শরীরের সার্বিক সুস্থতার জন্য সহায়ক। নিচে ড্রাগন ফল খাওয়ার কয়েকটি উপকারিতা দেওয়া হলঃ

  • উচ্চ এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধঃ ড্রাগন ফলে ভিটামিন সি, বিটা-ক্যারোটিন এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সহায়তা করে এবং কোষ কে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।
  • হজমের সহায়কঃ এতে উচ্চ মাত্রার ফাইবার রয়েছে যা হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যাগুলো কমাতে সাহায্য করে
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে ড্রাগন ফল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়তে সহায়ক। এটি সর্দি-কাশি সংক্রমণ এবং অন্যান্য রোগ থেকে রক্ষা করে।
  • হার্টের জন্য উপকারিঃ ড্রাগন ফলে থাকা স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হার্টের জন্য উপকারী। এটি খারাপ কোলেস্টেরল কমায় এবং ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় যা, হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
  • রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণঃ ড্রাগন ফলের ফাইবার রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিশেষভাবে উপকারি।
  • ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিঃ ড্রাগন ফলে থাকা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং বলিরেখা ও ত্বকের অন্যান্য সমস্যাগুলো কমাতে সহায়ক।
  • আয়রনের ভালো উৎসঃ ড্রাগন ফলে আয়রন রয়েছে, যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায় এবং শরীরের অক্সিজেন পরিবহনে সাহায্য করে, যা ক্লান্তি দূর করে এবং শক্তি যোগায়।
  • হাড় ও দাঁতের জন্য উপকারিঃ ড্রাগন ফলে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে যা, হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এটি হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে এবং অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।
  • ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করেঃ ড্রাগন ফলে ক্যালরির পরিমাণ কম কিন্তু ফাইবার বেশি, যা ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে এবং দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভরা রাখে। একটি ওজন কমাতে সহায়ক।
ড্রাগন ফল খাওয়া শরীরের জন্য সামগ্রিকভাবে উপকারি এবং এটি স্বাস্থ্যের অনেক দিকেই উন্নতি সাধন করতে পারে। চিকিৎসকেরা ড্রাগন ফলকে "ট্রপিক্যাল সুপারফুড" বলছেন। ডেঙ্গু জ্বরের মোকাবেলায় অন্যতম ভরসা হয়ে উঠেছে ড্রাগন ফল। ডায়াবেটিস ও প্রোস্টেট ক্যান্সার মোকাবিলায় ও এই ফল বেশ কার্যকর।

ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি 

ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতিঃ ড্রাগন ফল চাষের জন্য বেলে দোআঁশ মাটি এবং উষ্ণ, রোদ্রজ্জ্বল পরিবেশ প্রয়োজন। কাটিং থেকে চারা তৈরি করে দুই তিন মিটার দূরত্ব বজায় রেখে রোপন করতে হয় এবং গাছকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য খুঁটি স্থাপন করা হয়। ড্রাগন ফল শুষ্ক পরিবেশে ভালো জন্মায়, তবে নিয়মিত হালকা সেচ প্রয়োজন।

চারা রোপনের পর জৈব সার এবং প্রয়োজনে কিছু রাসায়নিক সার প্রয়োগ করলে ফলন ভালো হয়। গাছের ফুল রাতে ফোটে এবং পরাগায়নের জন্য পোকামাকড় বা হাতে পরাগায়ন করা যেতে পারে। ফুল ফোটার ত্রিশ চল্লিশ দিনের মধ্যে ফল সংগ্রহযোগ্য হয়। বাজারে ড্রাগন ফলের উচ্চ মূল্য থাকায় এটি লাভজনক ফসল হিসেবে জনপ্রিয়।

আরও পরুনঃ মিল্কশেকের উপকারিতা ও অপকারিতা

ড্রাগন ফল চাষের সহজ পদ্ধতি (টবে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি)

টবে ড্রাগন ফল চাষের জন্য একটি বড় ও গভীর টব নির্বাচন করুন, যাতে গাছের শিকড় ভালোভাবে বৃদ্ধি পায়। মাটির জন্য বেলে দোআঁশ মাটি ও জৈব সার মিশ্রণ ব্যবহার করুন। কাটিং বা চারা ২-৩ সেন্টিমিটার গভীরে পুতে দিন এবং টপের পাশে শক্ত একটি খুঁটি দিন যা গাছকে সাপোর্ট দিবে।

সূর্যের আলো বেশি পায় এমন স্থানে রাখুন এবং নিয়মিত হালকা সেচ দিন, তবে পানি জমতে দিবেন না। প্রতি দুই মাস পর পর কিছু জৈব সার দিন। টবের ড্রাগন ফল গাছ প্রথম বছরে কম ফলন দিলেও পরবর্তীতে ভালো ফলন দিতে পারে এবং সঠিক যত্নে টবে সহজে ড্রাগন ফল চাষ করা সম্ভব।

ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম 

ড্রাগন-ফল-খাওয়ার-উপকারিতা

ড্রাগন ফল খাওয়ার জন্য কিছু সহজ এবং স্বাস্থ্যকর নিয়ম অনুসরণ করা যেতে পারে। এটি সাধারণত কাঁচা খাওয়া হয়। ড্রাগন ফল খাওয়ার জন্য প্রথমে ফলটি ধুয়ে নিন। এরপর মাঝখান থেকে কেটে দুই ভাগ করে ভেতরের সাদা বা লাল অংশটি চামচ দিয়ে তুলে খেতে পারেন, কারণ বাইরের চামড়া খাওয়ার উপযোগী নয়।

ড্রাগন ফল সালাত, স্মুদি বা জুসের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায়। ড্রাগন ফল খালি পেটে খাওয়া ভালো, কারণ এটি সহজে হজম হয় এবং শরীরে পুষ্টি দ্রুত শোষিত হয়। সকালে বা বিকালের নাস্তায় এটি খেলে শরীরে এনার্জি বাড়াতে সাহায্য করে। ড্রাগন ফল খাওয়ার বিভিন্ন পদ্ধতি আছে, যা স্বাদ এবং পুষ্টিগুণের জন্য জনপ্রিয়। কিছু সহজ উপায় নিচে দেওয়া হলঃ

  • কাঁচা খাওয়া: ড্রাগন ফল সাধারণত কাঁচা খাওয়া হয়। ফলটি মাঝখান থেকে কেটে চামচ দিয়ে ভিতরের সাদা বা লাল অংশ তুলে খেতে পারেন।
  • সালাতে মেশানো: ড্রাগন ফল কেটে টুকরো করে ফলের সালাতে মিশিয়ে নিতে পারেন। এটি অন্যান্য ফল যেমন আনারস আপেল পেঁপে ইত্যাদির সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায়।
  • স্মুদি বা জুস: ড্রাগন ফলের টুকরো সামান্য পানি বা দুধ এবং পছন্দমত কিছু মধু মিশিয়ে ব্লেন্ড করে জুস বানাতে পারেন। এটি স্বাস্থ্যকর ও তৃপ্তিদায়ক।
  • ডেজার্টে ব্যবহার: ড্রাগন ফল আইসক্রিম, কাস্টার্ড বা দই এর সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন যা ডেজার্ট হিসাবে উপভোগ্য।
  • টপিংস হিসাবে: দই, ওটমিল বা সিরিয়ালের উপরে টপিং হিসাবে ড্রাগন ফল কেটে ব্যবহার করতে পারেন, যা স্বাদ ও পুষ্টি বাড়ায়।

আরও পড়ুনঃ রুটি খাওয়ার উপকারিতা

ড্রাগন ফল খাওয়ার সঠিক সময় 

ড্রাগন ফল খাওয়ার উপযুক্ত সময় হলো সাধারণত সকালে বা দুপুরে। কারণ এ সময় শরীরের বিপাকক্রিয়া সক্রিয় থাকে এবং এটি সহজেই শোষিত হয়। সকালে খাওয়া হলে ড্রাগন ফলের উচ্চমাত্রার ফাইবার ও এন্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের দ্রুত শোষিত হয়ে শক্তি যোগায় ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এটি খালি পেটে খাওয়া যেতে পারে যা হজমে সহায়ক এবং শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সাহায্য করে।

তবে কারো পেটে অম্ল ভাব থাকলে সকালে নাস্তার পর বা দুপুরে খাবারের সঙ্গে ড্রাগন ফল খাওয়া উত্তম। রাতে খাওয়ার থেকে দিনের সময় এটি খাওয়া বেশি উপকারী কারণ এর প্রাকৃতিক শর্করা দিনের মধ্যে শরীরে শক্তি যোগায় এবং হজম প্রক্রিয়াকে সমর্থন করে।

ড্রাগন ফল বাচ্চাদের খাওয়ানোর নিয়ম 

বাচ্চাদের ড্রাগন ফল খাওয়ানোর ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মানা উচিত, যাতে তারা নিরাপদে ও উপকারী পুষ্টি উপাদান পায়। ৬-৮ মাস বয়সের পর থেকেই ছোট বাচ্চাদের জন্য ড্রাগন ফল খাওয়ানো শুরু করা যেতে পারে। তবে প্রথমে সামান্য পরিমাণে খাওয়ানো উচিত যেন বাচ্চার শরীর এতে অভ্যস্ত হতে পারে। ফলটি ভালোভাবে ধুয়ে ছোট ছোট টুকরো করে মসৃণ করে খাওয়াতে হবে, যাতে তারা সহজে খেতে পারে।

ড্রাগন ফল মিষ্টি হওয়ায় চিনি যোগ করার প্রয়োজন নেই। কারণ প্রাকৃতিক শর্করা শিশুদের জন্য যথেষ্ট। এতে থাকা ফাইবার, ভিটামিন সি এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ও হজমের সহায়ক। তবে প্রথমবার খাওয়ানোর পর শরীরে এলার্জির কোন লক্ষণ দেখা দিলে খাওয়ানো বন্ধ করতে হবে প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

আরও পড়ুনঃ চালডাল ডটকমে এক ঘণ্টায় মিলছে আম ডেলিভারি

গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা 

গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার যেসব উপকারিতা রয়েছে: গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়া মা এবং শিশুর জন্য বেশ উপকারী হতে পারে। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, আয়রন ক্যালসিয়াম ফাইবার এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা গর্ভবতী নারীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে, যা গর্ভাবস্থায় অ্যানিমিয়া প্রতিরোধ সহায়ক।

ড্রাগন ফলে থাকা ফাইবার হজমে সাহায্য করে, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কার্যকর এবং ক্যালসিয়াম শিশুর হার ও দাঁতের গঠনে সহায়তা করে। এছাড়া এন্টিঅক্সিডেন্ট মা ও শিশুর শরীর থেকে টক্সিন বের করে দেয়, যা শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। ড্রাগন ফলের স্বাভাবিক মিষ্টি স্বাদ গর্ভবতী নারীদের খাবারের রুচিও বাড়াতে পারে।

ড্রাগন ফল দিয়ে রূপচর্চা 

ড্রাগন-ফল-খাওয়ার-উপকারিতা
ড্রাগন ফল ত্বকের যত্নে অত্যন্ত কার্যকর একটি প্রাকৃতিক উপাদান। এই ফলে থাকা প্রচুর এন্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি এবং মিনারেল ত্বককে উজ্জ্বল ও টানটান রাখতে সাহায্য করে। ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখতে ড্রাগন ফলের রস বা পেস্ট সরাসরি মুখে লাগানো যায়, যা ত্বকের শুষ্কতা দূর করেও হাইড্রেটেড রাখে।

এটি ত্বকের কোষ গুলোকে পুনরুজ্জীবিত করে বলিরেখা ও বয়সের ছাপ কমাতে সাহায্য করে। নিয়মিত ড্রাগন ফল ব্যবহারে ত্বকের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা ফিরে আসে এবং ত্বক হয় নরম, মসৃণ ও স্বাস্থ্যকর।

আরও পরুনঃ ড্রাগনের ৭টি মজাদার কুইক রেসিপি

ড্রাগন ফল কত টাকা কেজি 

বর্তমানে বাংলাদেশের ড্রাগন ফলের দাম প্রতি কেজি ৩০০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে উঠানামা করে, যা এর প্রাপ্যতা ও মৌসুমের উপর নির্ভর করে। ছোট সাইজের ড্রাগন ফল ২০০ টাকার আশেপাশেও পাওয়া যায়।

যদিও এর দাম অন্যান্য ফলের তুলনায় কিছুটা বেশি, তবুও ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা এত বেশি যে, অনেকেই এটি কেনার দিকে ঝুঁকছেন।

ড্রাগন ফলের ক্ষতিকর দিক 

যদিও ড্রাগন ফল খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক, তবে কিছু মানুষের জন্য এটি বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। অতিরিক্ত পরিমাণের ড্রাগন ফল খেলে হজমে সমস্যা, পেটে ব্যথা, ডায়রিয়া বা বমি হতে পারে। বিশেষ করে যাদের ফ্রুক্টোজে এলার্জি আছে তাদের জন্য ড্রাগন ফল সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, কারণ এতে প্রাকৃতিক ফ্রুক্টোজে এর পরিমাণ অনেক বেশি।

এছাড়াও কিছু মানুষের ক্ষেত্রে ত্বকে এলার্জি সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই ড্রাগন ফল প্রথমবার খাওয়ার সময় কম পরিমাণে খাওয়া উচিত এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিলে খাওয়া বন্ধ করা উচিত।

শেষ কথাঃ ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা

ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা কেবল আমাদের শারীরিক সুস্থতার জন্যই নয় বরং মনের  অনন্য ভূমিকা রাখে। এই ফলটি আমাদের দেহে পুষ্টি ও শক্তির যোগান দেয়  করে তুলে উজ্জ্বল এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে করে শক্তিশালী প্রকৃতির এই আশ্চর্য ফলের রং, স্বাদ ও গুনাগুন আমাদের জীবনযাত্রায় এক নতুন শোভা এনে দেয়।

তাই ড্রাগন ফল যেন প্রকৃতির কাছ থেকে পাওয়া এক মূল্যবান উপহার যা, আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে করে তোলে আরো স্বাস্থ্যকর ও প্রাণবন্ত।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Quick Tips 24 এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url